জিকিরে মন প্রশান্ত হয়
জিকির অর্থ স্মরণ করা। আর তোমার রবের জিকির কর বেশি করে এবং তার পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর সকাল-সন্ধ্যায়। (সূরা আল ইমরান-৪১)।
জিকির করো তোমার প্রভুর মনে মনে বিনয় ও ভয় সহকারে অনুচ্চস্বরে সকাল-সন্ধ্যায়। সূরা আরাফ ২০৫। যারা ঈমান এনেছে এবং যাদের অন্তর প্রশান্ত হয় আল্লাহ জিকিরে। জেনে রাখ আল্লাহর জিকিরেই মন প্রশান্ত হয়।
আবু মুসা (রা.) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জিকির করে আর যে করে না তাদের দুজনের দৃষ্টান্ত হল জীবিত ও মৃতের। বুখারি ৫৯৫২।
আল্লাহর জিকির অপেক্ষা আল্লাহর আজাব থেকে মুক্তিদানকারী আর কোনো বিষয় নেই (তিরমিযি)।
জিকিরের মাধ্যমে মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা সম্ভব। রাব্বুল আলামিনের আনুগত্যের সাহায্য পাওয়া সম্ভব।
আমরা পরম করুণাময়ের জিকির করব সকাল ও সন্ধ্যায়।
জিকিরে আমাদের অন্তরের দুঃখ-বেদনা দুশ্চিন্তা দূর হয়। খুশি ও আনন্দ লাভ করা যায়। অন্তর জীবিত থাকে তাতে শক্তি ও পরিচ্ছন্নতা সৃষ্টি হয়। অন্তরে শূন্যতা ও অভাব থাকে আল্লাহর জিকিরে তা দূর হয়। যে অন্তরে কঠোরতা আছে আল্লাহর জিকির ছাড়া তা নম্র হবে না।
জিকির হচ্ছে অন্তরের আরোগ্য পথ্য এবং শক্তি। জিকিরের আনন্দ ও স্বাদের তুলনায় কোনো আনন্দ নেই স্বাদ নেই। অন্তরের রোগ হচ্ছে জিকির থেকে উদাসীনতা।
আমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাসি তবে তাকে বেশি বেশি স্মরণ করব। জিকিরের মাধ্যমে জিহ্বাকে বাজে কথা, গিবত, চোখলখুরি, মিথ্যা প্রভৃতি হারাম ও আল্লাহর অপছন্দনীয় বিষয় থেকে রক্ষা করা সম্ভব।
জিকির, সর্বাধিক গুরুত্ব পূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ ইবাদত। জিকিরের মাধ্যমে জান্নাতে বৃক্ষরোপণ করা যায়।
জিকিরের মাধ্যমে গাম্ভীর্যতা, কথাবার্তায় মিষ্টতা ও চেহারায় উজ্জ্বলতা প্রকাশ পায়। জিকির হচ্ছে দুনিয়ার আলো ও কবর এবং পরকালের নূর। এতে আল্লাহর রহমত নাজিল হয়। ফেরেশতারা তার জন্য দোয়া করে। অধিক জিকিরকারী সর্বশ্রেষ্ঠ আমলকারীর অন্যতম। জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ (রা.) বলেন, আমি রাসূল (সা.) কে বলতে শুনেছি শ্রেষ্ঠ জিকির হল লা ইলাহা ইল্লাহু আর শ্রেষ্ঠ দোয়া হল আলহামদুলিল্লাহ্ ।
জিকির করো তোমার প্রভুর মনে মনে বিনয় ও ভয় সহকারে অনুচ্চস্বরে সকাল-সন্ধ্যায়। সূরা আরাফ ২০৫। যারা ঈমান এনেছে এবং যাদের অন্তর প্রশান্ত হয় আল্লাহ জিকিরে। জেনে রাখ আল্লাহর জিকিরেই মন প্রশান্ত হয়।
আবু মুসা (রা.) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জিকির করে আর যে করে না তাদের দুজনের দৃষ্টান্ত হল জীবিত ও মৃতের। বুখারি ৫৯৫২।
আল্লাহর জিকির অপেক্ষা আল্লাহর আজাব থেকে মুক্তিদানকারী আর কোনো বিষয় নেই (তিরমিযি)।
জিকিরের মাধ্যমে মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা সম্ভব। রাব্বুল আলামিনের আনুগত্যের সাহায্য পাওয়া সম্ভব।
আমরা পরম করুণাময়ের জিকির করব সকাল ও সন্ধ্যায়।
জিকিরে আমাদের অন্তরের দুঃখ-বেদনা দুশ্চিন্তা দূর হয়। খুশি ও আনন্দ লাভ করা যায়। অন্তর জীবিত থাকে তাতে শক্তি ও পরিচ্ছন্নতা সৃষ্টি হয়। অন্তরে শূন্যতা ও অভাব থাকে আল্লাহর জিকিরে তা দূর হয়। যে অন্তরে কঠোরতা আছে আল্লাহর জিকির ছাড়া তা নম্র হবে না।
জিকির হচ্ছে অন্তরের আরোগ্য পথ্য এবং শক্তি। জিকিরের আনন্দ ও স্বাদের তুলনায় কোনো আনন্দ নেই স্বাদ নেই। অন্তরের রোগ হচ্ছে জিকির থেকে উদাসীনতা।
আমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাসি তবে তাকে বেশি বেশি স্মরণ করব। জিকিরের মাধ্যমে জিহ্বাকে বাজে কথা, গিবত, চোখলখুরি, মিথ্যা প্রভৃতি হারাম ও আল্লাহর অপছন্দনীয় বিষয় থেকে রক্ষা করা সম্ভব।
জিকির, সর্বাধিক গুরুত্ব পূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ ইবাদত। জিকিরের মাধ্যমে জান্নাতে বৃক্ষরোপণ করা যায়।
জিকিরের মাধ্যমে গাম্ভীর্যতা, কথাবার্তায় মিষ্টতা ও চেহারায় উজ্জ্বলতা প্রকাশ পায়। জিকির হচ্ছে দুনিয়ার আলো ও কবর এবং পরকালের নূর। এতে আল্লাহর রহমত নাজিল হয়। ফেরেশতারা তার জন্য দোয়া করে। অধিক জিকিরকারী সর্বশ্রেষ্ঠ আমলকারীর অন্যতম। জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ (রা.) বলেন, আমি রাসূল (সা.) কে বলতে শুনেছি শ্রেষ্ঠ জিকির হল লা ইলাহা ইল্লাহু আর শ্রেষ্ঠ দোয়া হল আলহামদুলিল্লাহ্ ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন